কুমিল্লা সিটির চার কেন্দ্রে পুনঃভোট চেয়ে সাক্কুর আবেদন
সদ্য সমাপ্ত কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ১০৫টি কেন্দ্রের মধ্যে চারটিতে পুনরায় ভোট নেওয়ার আবেদন করেছেন মেয়র পদের পরাজিত প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু।
গত শুক্রবার [২৪ জুন] প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর লিখিত এই আবেদন করলেও মঙ্গলবার [২৮ জুন] রাতে বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন টেবিল ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী সাক্কু।
গত ১৫ জুন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত মেয়র পদে জয়লাভ করেছেন; পরাজিত হন বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত স্বতন্ত্র প্রার্থী মনিরুল হত সাক্কু।
নির্বাচনে বিজয়ী মেয়র আরফানুল হক রিফাত, ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলরদের গেজেট গত ২৩ জুন প্রকাশিত হয়েছে।
সাক্কু নগরীর ৪২, ৭৮, ৭৯ ও ৯৭ নম্বর কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল ও গেজেট স্থগিত করে পুনরায় ভোট গ্রহণ করার আবেদন করেন।
আবেদনে তিনি এলন, ১৫ জুন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের দিন ৪টা পর্যন্ত ১০৫টি কেন্দ্র ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়। ৪২, ৭৮, ৭৯ ও ৯৭ এই চারটি কেন্দ্র ব্যতিত সকল কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এরপর রিটার্নিং কর্মকর্তা অজ্ঞাত টেলিফোন পেয়ে পাঁচ মিনিটের জন্য সময় চান এবং ফলাফল ঘোষণা স্থগিত করে তিনি তার চেয়ার থেকে উঠে যান। আইন ও নিয়ম বহির্ভূতভাবে বাকি চার কেন্দ্রের মেয়র প্রার্থীর ফলাফল ঘোষণা স্থগিত করে কাউন্সিলর পদের ফলাফল ঘোষণা করা হবে বললে তিনি ও আমার নির্বাচনী এজেন্টরা প্রতিবাদ করেন।
এ সময় রিটার্নিং অফিসার ভোট গণনার ফলাফল প্রায় ৪৫ মিনিট স্থগিত করে রাখেন বলে তিনি আবেদনে উল্লেখ করেন।
তিনি সর্বশেষ ঘোষিত উক্ত ৪টি কেন্দ্রের ফলাফল ‘ভুয়া’ ও ‘কাল্পনিক’ দাবি করে করে তিনি আবেদনে বলেন, “আমাকে পরাজিত করার জন্য আলাদাভাবে কেন্দ্রভিত্তিক চারটি কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা না করে রিটার্নিং কর্মকর্তা একসাথে ফলাফল ঘোষণা করেন। তারপর আমার টেবিলঘড়িতে ৪৯ হাজার ৯৬৭ ভোট এবং আরফানুল হক রিফাতের নৌকায় ৫০ হাজার ৩১০ ভোট প্রাপ্ত দেখিয়ে তাকে ৩৪৩ ভোটে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করে; যা সম্পূর্ণ অবৈধ ও বেআইনি।”
সদ্য সমাপ্ত কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ১০৫টি কেন্দ্রের মধ্যে চারটিতে পুনরায় ভোট নেওয়ার আবেদন করেছেন মেয়র পদের পরাজিত প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু।
গত শুক্রবার [২৪ জুন] প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর লিখিত এই আবেদন করলেও মঙ্গলবার [২৮ জুন] রাতে বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন টেবিল ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী সাক্কু।
গত ১৫ জুন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত মেয়র পদে জয়লাভ করেছেন; পরাজিত হন বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত স্বতন্ত্র প্রার্থী মনিরুল হত সাক্কু।
নির্বাচনে বিজয়ী মেয়র আরফানুল হক রিফাত, ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলরদের গেজেট গত ২৩ জুন প্রকাশিত হয়েছে।
সাক্কু নগরীর ৪২, ৭৮, ৭৯ ও ৯৭ নম্বর কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল ও গেজেট স্থগিত করে পুনরায় ভোট গ্রহণ করার আবেদন করেন।
আবেদনে তিনি এলন, ১৫ জুন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের দিন ৪টা পর্যন্ত ১০৫টি কেন্দ্র ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়। ৪২, ৭৮, ৭৯ ও ৯৭ এই চারটি কেন্দ্র ব্যতিত সকল কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এরপর রিটার্নিং কর্মকর্তা অজ্ঞাত টেলিফোন পেয়ে পাঁচ মিনিটের জন্য সময় চান এবং ফলাফল ঘোষণা স্থগিত করে তিনি তার চেয়ার থেকে উঠে যান। আইন ও নিয়ম বহির্ভূতভাবে বাকি চার কেন্দ্রের মেয়র প্রার্থীর ফলাফল ঘোষণা স্থগিত করে কাউন্সিলর পদের ফলাফল ঘোষণা করা হবে বললে তিনি ও আমার নির্বাচনী এজেন্টরা প্রতিবাদ করেন।
এ সময় রিটার্নিং অফিসার ভোট গণনার ফলাফল প্রায় ৪৫ মিনিট স্থগিত করে রাখেন বলে তিনি আবেদনে উল্লেখ করেন।
তিনি সর্বশেষ ঘোষিত উক্ত ৪টি কেন্দ্রের ফলাফল ‘ভুয়া’ ও ‘কাল্পনিক’ দাবি করে করে তিনি আবেদনে বলেন, “আমাকে পরাজিত করার জন্য আলাদাভাবে কেন্দ্রভিত্তিক চারটি কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা না করে রিটার্নিং কর্মকর্তা একসাথে ফলাফল ঘোষণা করেন। তারপর আমার টেবিলঘড়িতে ৪৯ হাজার ৯৬৭ ভোট এবং আরফানুল হক রিফাতের নৌকায় ৫০ হাজার ৩১০ ভোট প্রাপ্ত দেখিয়ে তাকে ৩৪৩ ভোটে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করে; যা সম্পূর্ণ অবৈধ ও বেআইনি।”
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মনিরুল হক সাক্কু বলেন, “আমি ২৪ তারিখে আবেদন করেছি। বর্তমানে ঢাকায় আছি। গেজেট প্রকাশের ৩৩ দিনের মধ্যে মামলা করার নিয়ম আছে। আমি এখন প্রস্তুতি নিচ্ছি। যে-কোনো সময় মামলা করব।
মঙ্গলবার রাতে এই বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শাহেদুন্নবী চৌধুরী বলেন, “এটা নির্বাচন কমিশন দেখবে। এই বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।”